iqna

IQNA

ট্যাগ্সসমূহ
জুলুম
হযরত মুসা(আ.) ইমাম মাহদীর মর্যাদা সম্পর্কে জানার পর আল্লাহর কাছে মিনতি করলেন, হে আল্লাহ! আমাকে কায়েমে আলে মুহাম্মাদ বানিয়ে দিন। আল্লাহ বললেন, সে হচ্ছে আহমাদের বংশ থেকে।
সংবাদ: 2608005    প্রকাশের তারিখ : 2019/02/24

পৃথিবীতে এমন কিছু জুলুম ও অবিচার রয়েছে, যেগুলো কখনও ক্ষমাযোগ্য নয়। আর এ সব জুলুম ের কারণে সাধারণ মানুষ তো অনেক দূরের কথা স্বয়ং আল্লাহ ও রাসূলও (সা.) অভিশাপ দিয়ে থাকেন।
সংবাদ: 2607963    প্রকাশের তারিখ : 2019/02/18

সূরা কাসাসের ৫ নং আয়াতে বলা হয়েছে, وَنُرِيدُ أَن نَّمُنَّ عَلَى الَّذِينَ اسْتُضْعِفُوا فِي الْأَرْضِ وَنَجْعَلَهُمْ أَئِمَّةً وَنَجْعَلَهُمُ الْوَارِثِينَ পৃথিবীতে যাদেরকে দুর্বল করা হয়েছিল, আমার ইচ্ছা হল তাদের প্রতি অনুগ্রহ করার, তাদেরকে নেতা করার এবং তাদেরকে পৃথিবীর উত্তরাধিকারী করার।
সংবাদ: 2607740    প্রকাশের তারিখ : 2019/01/14

পবিত্র কুরআনে বর্ণিত হয়েছে, বলুন: সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা বিলুপ্ত হওয়ারই ছিল। (ইসরা- ৮১); ইমাম বাকের (আ.) উক্ত আয়াত সম্পর্কে বলেছেন: যখন ইমাম মাহদী (আ.) আবির্ভূত হবেন তখন সকল বাতিল শাসন ক্ষমতা ধ্বংস হয়ে যাবে। (রওযাতুল কাফি, পৃষ্ঠা ২৮৭)
সংবাদ: 2607498    প্রকাশের তারিখ : 2018/12/09

ইমাম মাহদীর হুকুমত শেষ হওয়ার পরও ন্যায়পরায়ণ হুকুমত শেষ হয়ে যাবে না। কেননা তার পর অন্য সকল ইমামদের রাজয়াত হবে এবং তারাও এই ন্যায়পরায়ণ হুকমতকে অব্যাহত রাখবেন।
সংবাদ: 2607345    প্রকাশের তারিখ : 2018/11/25

ইমামগণ(আ.) বলেছেন, পরীক্ষার কারণে অনেক মুসলমানরাই ইমাম মাহদীর প্রতি বিশ্বাস হারাবে। আল্লাহ যেন ইমাম মাহদীর আবির্ভাবের সময় পর্যন্ত তার প্রতি আমাদের বিশ্বাস অটল রাখেন। কেননা ইমামের আবির্ভাবের সময় নিকটে হলেও আমাদের ঈমান যদি সঠিক না থাকে তখন আমাদের কোন লাভ হবে না।
সংবাদ: 2607230    প্রকাশের তারিখ : 2018/11/15

ইমাম মাহদীর আবির্ভাবের জন্য অনুকূল পরিবেশ এখনও তৈরি হয় নি। সুতরাং চেষ্টা করতে এবং আবির্ভাবের প্রেক্ষাপট তৈরি করতে হবে।
সংবাদ: 2606831    প্রকাশের তারিখ : 2018/09/28

সর্বোচ্চ নেতা
আন্তর্জাতিক ডেস্ক: ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহিল উজমা খামেনেয়ী নৌবাহিনীর ক্যাডেটদের স্নাতক ডিগ্রি প্রদান অনুষ্ঠানে পশ্চিম এশিয়া তথা মধ্যপ্রাচ্যকে নিরাপত্তাহীন করে তোলার জন্য পাশ্চাত্যের সাম্রাজ্যবাদী শক্তিগুলোর নানা ষড়যন্ত্রের ব্যাপারে সতর্ক করে দিয়েছেন।
সংবাদ: 2606665    প্রকাশের তারিখ : 2018/09/09

ইমাম রেজা (আ.)বলেছেন: ইমাম মাহদী যখন কিয়াম করবেন পৃথিবী আল্লাহর নুরে আলোকিত হয়ে যাবে। তিনি ন্যায়ের মানদণ্ডকে এমনভাবে স্থাপন করবেন যে কেউ কারো প্রতি সামান্যতম জুলুম করতে পারবে না ।
সংবাদ: 2606361    প্রকাশের তারিখ : 2018/08/03

পৃথিবীতে এমন কিছু জুলুম ও অবিচার রয়েছে, যেগুলো কখনও ক্ষমাযোগ্য নয়। আর এ সব জুলুম ের কারণে সাধারণ মানুষ তো অনেক দূরের কথা স্বয়ং আল্লাহ ও রাসূলও (সা.) অভিশাপ দিয়ে থাকেন।
সংবাদ: 2605315    প্রকাশের তারিখ : 2018/03/21

ইমাম মাহদীর আবির্ভাবের পর মা ফাতিমার রাজয়াত হবে এবং মহানবীর ওফাতের পর তার উপর যে সকল অত্যাচার ও জুলুম যেমন: বাগে ফাদাক কেড়ে নেয়া, তার ঘরে আগুন দেয়া, ইমাম আলীকে তার অধিকার থেকে বঞ্চিত করা ইত্যাদি হয়েছে তার প্রতিশোধ গ্রহণ করবেন।
সংবাদ: 2605266    প্রকাশের তারিখ : 2018/03/15

সূরা নাহলের ৯১ নম্বর আয়াতে মহান আল্লাহ বলেছেন- তোমরা যখনই আল্লাহর নামে অঙ্গীকার করবে তখনই তা পূর্ণ কর, তোমরা আল্লাহকে সাক্ষ্য রেখে শপথ দৃঢ় করবার পর ভঙ্গ কর না। তোমরা যা কর আল্লাহ তা ভালভাবে জানেন।
সংবাদ: 2605021    প্রকাশের তারিখ : 2018/02/11

ইমাম আলী (আ.) বলেছেন বঞ্চিত বা হীন বল বলতে রাসূল (সা.) এর আহলে বাইতকে বোঝানো হয়েছে অনেক প্রচেষ্টা ও কষ্টের পর আল্লাহ এই বংশের মাহদী কে প্রেরণ করবেন এবং তাকে উচ্চ মর্যাদা দান করবেন এবং শত্রুদের চরম ভাবে লাঞ্ছিত করবেন (গেইবাতে শেখ তুসী,পৃ.১৮৪,হাদিস নং-১৪৩)।
সংবাদ: 2604743    প্রকাশের তারিখ : 2018/01/07

মানুষ ফিতরাতগভ ভাবেই ন্যায়পরায়ণতাকে পছন্দ করে আর অন্যায় ও জুলুম কে ঘৃণা তথা অপছন্দ করে। ইমাম হুসাইন(আ.) যেহেতু সত্য ও ন্যায়ের প্রতীক তাই তিনি জুলুম ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ান।
সংবাদ: 2604204    প্রকাশের তারিখ : 2017/10/30

রাসূল (সা.) থেকে বর্ণিত এক হাদীসে উল্লেখ করা হয়েছে যে, শেষ জামানায় ইমাম মাহদীর শাসনামলে শান্তি ও নিরাপত্তা এতই অধিক হবে যে, দু’মহিলা রাতের আধারে নির্জনে সফর করলেও কোন সমস্যার শিকার হবে না; কেননা তখন জুলুম ও অবিচারের কোন ভয় থাকবে না।
সংবাদ: 2603404    প্রকাশের তারিখ : 2017/07/10

রাসূলের (সা.) পবিত্র বংশধর তথা আহলে বাইতের (আ.) অন্যতম মাসুম ইমাম, হযরত ইমাম মাহদীর (আ.) প্রকৃত নাম হচ্ছে ‘মুহাম্মাদ’। কিন্তু এ নামের পাশাপাশি তার কিছু উপাধি রয়েছে; যেমন: আল কায়েম, আবা সালেহ, মাহদী, বাকিয়াতুল্লাহ, হুজ্জাতুল্লাহ প্রভৃতি। এগুলোর প্রত্যেকটি অত্যন্ত অর্থবহ ও তাৎপর্যপূর্ণ।
সংবাদ: 2602293    প্রকাশের তারিখ : 2017/01/04